দুটি কবিতাঃ উত্তরণ চৌধুরী
কিছু
কিছু কবিতা
কিছু
কিছু কবিতা
কিচ্ছু
বলে না
শুধু
যতক্ষণ পারে স্পর্শ করে থাকে।
ফুলের
মতো সাদা চাদর দিয়ে মোড়া মায়ের
পাশে বসা
ষোলো
বছরের ছেলেটির মতো
দ্বিধা
যেরকম
রোদে, নারীদের পুরুষালী ছায়া পড়ে,
সেরকম
রোদ আমি দু’মুঠোয় লুকিয়ে রেখেছি
সন্ন্যাসীইচ্ছার মতো।
যেরকম
দুপুরে, দেখেছি
মুহূর্তে
সমস্ত শাঁখাপলা ভাঙা শব্দ, স্নানঘরে
ধুয়ে
যায় -সেরকম দুপুর জিহ্বাগ্রে নিয়ে আমি
ধু ধু চুমুক দিয়েছি
কঠোপনিষদে
যেরকম
জলের
গভীর থেকে, পূর্বপুরুষেরা আর দম
নিতে
পারেন না, আর দুর্গাছায়ার বারোভূস্বামী
আবছা
হয়ে যান শত মহিষ বলির রক্তে সেই
জলেই
আমার
দেহ থেকে ভেসে গেছে বটগাছ,
পরিবার,
গাভী আর কাজললতা...
যে
প্রকাণ্ড মাছ
নাকের
বঁড়শির টানে মহাদেশ নড়িয়ে দিতেই,
ঈশ্বর-বিশ্বাসী
হও তুমি,
তার
সোনাচোখ ভয়ে
আমার
আকর্ণ-দ্বিধা
স্বয়ংবরে বিলম্বিত হয়
...
কিছু
কিছু কবিতা
কিছু
কিছু কবিতা
কিচ্ছু
বলে না
শুধু
যতক্ষণ পারে স্পর্শ করে থাকে।
ফুলের
মতো সাদা চাদর দিয়ে মোড়া মায়ের
পাশে বসা
ষোলো
বছরের ছেলেটির মতো
দ্বিধা
যেরকম
রোদে, নারীদের পুরুষালী ছায়া পড়ে,
সেরকম
রোদ আমি দু’মুঠোয় লুকিয়ে রেখেছি
সন্ন্যাসীইচ্ছার মতো।
যেরকম
দুপুরে, দেখেছি
মুহূর্তে
সমস্ত শাঁখাপলা ভাঙা শব্দ, স্নানঘরে
ধুয়ে
যায় -সেরকম দুপুর জিহ্বাগ্রে নিয়ে আমি
ধু ধু চুমুক দিয়েছি
কঠোপনিষদে
যেরকম
জলের
গভীর থেকে, পূর্বপুরুষেরা আর দম
নিতে
পারেন না, আর দুর্গাছায়ার বারোভূস্বামী
আবছা
হয়ে যান শত মহিষ বলির রক্তে সেই
জলেই
আমার
দেহ থেকে ভেসে গেছে বটগাছ,
পরিবার,
গাভী আর কাজললতা...
যে
প্রকাণ্ড মাছ
নাকের
বঁড়শির টানে মহাদেশ নড়িয়ে দিতেই,
ঈশ্বর-বিশ্বাসী
হও তুমি,
তার
সোনাচোখ ভয়ে
আমার
আকর্ণ-দ্বিধা
স্বয়ংবরে বিলম্বিত হয়
...
Post a Comment